ভারতের সবচেয়ে ভয়াবহ স্থানগুলোর 11 টি

1 বিলিয়নের বেশি লোকের জনসংখ্যার সাথে, এটি নিশ্চিতভাবেই ভারতে ভিড় পেতে পারে, বিশেষ করে উত্সব এবং ব্যস্ত নগর বাজার এলাকায়। এই বিশেষভাবে crowded জায়গা উভয় captivating এবং মুখোমুখি হয়!

• দিল্লির চাঁদনী চৌক

  

  পুরাতন দিল্লীর মূল রাস্তায় চাঁদনী চৌকো (মুন্নিল স্কয়ার) 17 তম শতাব্দীর দিকে মুগল সম্রাট শাহজাহান শহরটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এই কুৎসিতভাবে বিশৃঙ্খলাপূর্ণ এবং ভিড়যুক্ত বাজার এলাকাটি ছিল বিশাল গ্রামাঞ্চল যা রাজকীয় প্রক্রিয়াকরণগুলি অতিক্রম করে। আজকাল, অতীতের গৌরবের কয়েকটি চিহ্ন রয়েছে। পার্শ্ববর্তী সংকীর্ণ রাস্তায় এবং alleyways স্থান জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী বিক্রেতারা সঙ্গে বস্তাবন্দী হয়। তারা বিয়ের দামে বিয়ের পোশাক থেকে মসলা থেকে সবকিছু বিক্রি করে। আপনি শুধু দেখতে যেখানে জানতে প্রয়োজন! চাঁদনী চৌকিতে রাস্তার খাবার আরেকটি আকর্ষণ। দিল্লি হেরিটেজ ওয়াক্স দ্বারা প্রদত্ত এই নির্দেশিত হাঁটার সফরে চাঁদনী চৌকির সন্ধান করুন।

• মুম্বাই উৎসবের সময় মুম্বাই

  

  মুম্বাইয়ের গণেশ চাতুরি উৎসবের শেষ দিনটিকে প্রায়ই শহরের সবচেয়ে বড় রাস্তার দল বলে উল্লেখ করা হয়। উত্সাহী ভিড় ক্লাস্ট্রোফোবিক অনুপাতের দিকে ঝুঁকে পড়েছে কারণ লর্ড গণেশের উঁচু মূর্তিগুলি সমুদ্রের মধ্যে নিমজ্জিত হওয়ার পথে রাস্তায় রাস্তায় প্যারেড হয়। উন্মাদ নাচ, উচ্চ সঙ্গীত, এবং রঙ্গিন পাউডার নিক্ষেপ উদযাপন অবিচ্ছেদ্য হয়। লালবাগচা রাজা (লালবাগ রাজা) মূর্তিটি সহকারে যে মিছিলটি পুরোপুরি রাস্তায় দখল করে এবং আন্দোলনের জন্য সামান্য রুম ছেড়ে দেয়! পরের রাতে মূর্তিটি নিমজ্জিত হয়ে রাতের মধ্য দিয়ে যায়।

• মহা কুম্বলে মেহের সময় এলাহাবাদ

  

  প্রাচীন কুম্ফল মেলা বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশ হিসাবে পরিচিত হয়। এটি আধ্যাত্মিক হিসাবে mesmerizing হিসাবে, এবং এটি প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ উপস্থিত! ভারতের সবচেয়ে পবিত্র হিন্দু স্থানগুলির চারটি স্থানে কুম্বমেলা সংঘটিত হয় - মহারাষ্ট্রের নাশিক, মধ্য প্রদেশের উজাইন, উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বর, উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদ। মহা কুম্ফল মেলা, যা এলাহাবাদে প্রতি 1২ বছর একবার অনুষ্ঠিত হয়, এটি সবচেয়ে সুখী ঘটনা বলে বিবেচিত হয়। এটি সর্বোচ্চ সংখ্যক তীর্থযাত্রীদের আকর্ষণ করে, যারা তাদের পাপ ধুয়ে ফেলতে উপস্থিত হয়। ২000 হেক্টর (5,000 একর) এরও বেশি বিস্তৃত একটি অস্থায়ী তাঁবু শহরটি তাদের সবাইকে আনার জন্য স্থাপন করা হয়েছে।

• রমজান ও ঈদের সময় দিল্লির জামায় মসজিদ

  

  ভারতের বৃহত্তম মসজিদের একটি মসজিদ, দিল্লির জামায় মসজিদ, রমজানের পবিত্র ইসলামিক মাস (যা ঈদে শেষ হয়) সময় প্রার্থনা করার জন্য জড়িত ভক্তদের সাথে বন্যায় পড়ে। প্রার্থনা করার পরে, ভিড় আশেপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে এবং রাতের খাবারে বিশেষ করে প্রস্তুত স্টিলের খাবারের জন্য ভোজন করে এমন খাবারের সাথে যোগ দেয়। এটা অনুভব করতে চান? দীর্ঘ ট্র্যাফিক জ্যাম এড়ানোর জন্য মেট্রো ট্রেনটি ধরুন, এবং মানবতার ভর দিয়ে টানতে প্রস্তুত থাকুন।

• মুম্বাই স্থানীয় ট্রেন নেটওয়ার্ক

  

  বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ততম রেলপথের রাশ ঘন্টা স্পষ্টভাবে হৃদয়ের অসন্তোষের জন্য নয়! 7,000 জন যাত্রী নিজেদেরকে ট্রেনের মধ্যে সরাতে পেরেছে যা শুধুমাত্র 1,800 জনকে ধরতে নির্মিত। তারা খোলা দরজা থেকে ঝুলন্ত এবং কখনও কখনও ছাদের উপর বসতে। দক্ষিণ মুম্বাইয়ের ছত্রপথী শিবাজী টার্মিনাস (পূর্বে ভিক্টোরিয়া টার্মিনুস) সবচেয়ে ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন এবং প্রায় 600,000 যাত্রী এবং 1২00 টি ট্রেন প্রতিদিনের মধ্যে দিয়ে যায়! একটি মুম্বাই স্থানীয় ট্রেনে একটি যাত্রা একটি চিত্তাকর্ষক অভিজ্ঞতা। এখানে কিভাবে এটি সম্পর্কে যেতে। শুধু আপনি শিখর বার এড়ানো নিশ্চিত করুন!

• উড়িষ্যার পুরি রাথ যাত্রা উৎসবের সময়

  

  বছরে একবার, লর্ড জগন্নাথ (লর্ড বিষ্ণু ও কৃষ্ণের পুনরুত্থান) তাঁর বড় ভাই বালভাদ্র্র এবং বোন সুভদ্র্রের সাথে তাঁর জন্মস্থান এবং মাসির বাড়িতে গিয়ে পূরিতে তার মন্দির ছেড়ে চলে যায়। মূর্তিগুলি বিশাল রথগুলিতে স্থাপন করা হয়, যা ভক্তদের দ্বারা টেনে নেয়া হয়। রথ যাত্রা উত্সবটি 1২ তম শতাব্দীতে উত্থিত হয় এবং এটি বিশ্বের প্রাচীনতম উৎসবগুলির মধ্যে অন্যতম। এটি একটি মিলিয়ন তীর্থযাত্রীদের আকর্ষণ করে। যাঁরা রথের উপর জগন্নাথ পালনকর্তার অলৌকিক দৃশ্য দেখেন বা রথের স্পর্শ করেন, তাকে ধন্য বলে মনে করা হয়। রথ কিভাবে তৈরি হয় তা পড়ুন। এটা চিত্তাকর্ষক!

• কলকাতার মল্লিক ঘাট ফ্লাওয়ার মার্কেট

  

  প্রথম রবিবার সকালে, কলকাতার প্রতীকী মল্লিক ঘাট ফুল বাজার হাজার হাজার বিক্রেতাদের সাথে বীজ বপন এবং ঝলসানি ঝলক ঝুড়ি ঝুলছে। এটি সপ্তাহের সবচেয়ে ব্যস্ততম দিন, যদিও প্রতিদিন ভিড় হয়। বাজার এক শতাব্দী পুরোনো এবং কিছু এশিয়ার বৃহত্তম পাইকারি ফুল বাজার হতে বলে। যে কিছু গুরুতর ফুল শক্তি! সংকীর্ণ লেনের ভেতরে মাত্র অর্ধেক ঘন্টা অতিবাহিত হয়ে ইন্দ্রিয়গুলি সম্পূর্ণরূপে উপড়ে ফেলতে পারে। কলকাতা ফটো ট্যুরের এই হুগলি ফ্লাওয়ার ফেস্টের সফরে এটির অভিজ্ঞতা দিন।

• হায়দ্রাবাদে চারমিনের চারপাশে

  

  হায়দ্রাবাদে চারমিনের আশেপাশের পুরনো বাজার এলাকাটি খুব গোলাকার, ভীড় এবং ট্র্যাফিকের শিকার। তবুও, এটি ঐতিহ্য সঙ্গে brims, এবং অন্য কোথাও আপনি শহরে এই ধরনের gripping বর্ণন পাবেন। সস্তা পারফিউম, টেক্সটাইল এবং গয়না জন্য কেনাকাটা আইটেম জনপ্রিয় আইটেম। হায়দ্রাবাদ ম্যাজিকের প্রস্তাবিত চরমিনার প্রসিঙ্ক্ট ওয়াকিং ট্যুরের এই অত্যন্ত প্রস্তাবিত প্রস্তাবটি গ্রহণ করুন যদি আপনি মনে করেন যে আপনি হতাশ বোধ করতে পারেন।

• K.R. ব্যাঙ্গালোরে বাজার

  

  বঙ্গবন্ধু কৃষ্ণ রাজেন্দ্র মার্কেট (ময়সুরের প্রাক্তন শাসকের নামে নামকরণ) সূর্যোদয়ের আগেই জীবন আসে, যখন ফুল বিক্রেতারা তাদের উৎপাদনের জন্য একত্রিত হয়। সূর্য আপ আসে হিসাবে ভ Vegetable বিক্রেতারা, পরের আসা। এই ঐতিহাসিক পাইকারি বাজার এলাকা 1928 সালে একটি বিদ্যমান যুদ্ধক্ষেত্র রূপান্তর করার পরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি অনলস এবং একটি আলোকচিত্রী এর আনন্দ! এই গুড মর্নিং ব্যাঙ্গালোর সফরে ভোরবেলা বাজারে যান।

• রবিবার মুম্বাইয়ের জুহু বিচ

  

  রবিবার আসুন এবং মুম্বাইয়ের উপবর্গ জুহু বিচ কার্নিভালের মত হয়ে যায়, শহরের অধিবাসীদের হোর্ডগুলি তাদের দিন বন্ধ হয়ে যাওয়ার জন্য সেখানে মাথা ঘামায়। এই সমুদ্র সৈকত এ সানব্যাথিং বা সাঁতারের (স্থানীয়রাও পানির পুরোপুরি ঘুরে বেড়ানোর আশা ছাড়া) আশা করবেন না। বালি ভাস্কর্য, বানর, গরু, ক্রিকেট, অ্যাক্রোব্যাট, খাদ্য এবং তিরস্কারকারী বিক্রেতারা, এবং উলকি শিল্পীরা সবাই জনতাকে বিনোদন দেয়।

• মুম্বাইয়ে ধরভি স্লুম!

  

  প্রায়শই এশিয়ার বৃহত্তম বস্তি হিসাবে উল্লেখ করা হয়, ধারভি তার আপাতদৃষ্টিতে টিন্ড ছাদ শ্যান্টির অবিরাম প্রসারিত জন্য কুখ্যাত, সকলে যতটা সম্ভব সঙ্কুচিত। 18২8 সালে ব্রিটিশ রাজত্বকালে এই সড়কটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং 535 একর জমিতে বিস্তৃত হয়। সঠিক জনসংখ্যা জানা যায় না, যদিও আনুমানিক এক মিলিয়ন মানুষ সেখানে বসবাস করে। ঘনত্ব প্রতি এক হাজার মানুষের ঘনত্ব বিস্ময়কর! তবে, এটি হতাশাজনক, দারিদ্র্যমুক্ত জায়গা নয় যা আপনি আশা করতে পারেন। ধরাভি ছোট আকারের শিল্পে পূর্ণাঙ্গ। এখানে আপনি ধারাপি সফরে এবং সেরা বিকল্পগুলিতে কেন যেতে হবে।