সুচিপত্র:
আপনি আসী ঘাট পাবেন যেখানে গঙ্গা নদী আসী নদীর সাথে মিলিত হবে। এটি শহরটির চূড়ান্ত দক্ষিণে অবস্থিত, এবং তাই এটি অন্যান্য ঘাটের মতো ভীড় এবং বিশৃঙ্খলার মতো নয়। যাইহোক, এটি হিন্দুদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘাট। বিশাল আকারে শিবের পূজা করার আগে পিলগ্রিমরা সেখানে স্নান করে লিঙ্গ কাছাকাছি পাইপল গাছের নিচে। এলাকার বেশ কয়েকটি আকর্ষণীয় দোকান এবং শালীন ক্যাফে রয়েছে (পাস্তা এবং পিজাটির জন্য ভ্যাটিকা ক্যাফেতে প্রধান দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে)। ঘাট দীর্ঘ যাত্রী ভ্রমণকারীদের জন্য একটি জনপ্রিয় জায়গা। দাশস্বামী ঘাট ঘাটের পাশে 30 মিনিট হাঁটা।
চেৎ সিং ঘাট
চেতে সিং ঘাটের বেশ কিছু ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। এটি 18 শতকের যুদ্ধের স্থান ছিল মহারাজা চেট সিং, যিনি বারাণসী ও ব্রিটিশ শাসন করেছিলেন। চেট সিংহ ঘাটে একটি ছোট দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, তিনি ব্রিটিশদের দ্বারা পরাজিত হন, যারা দুর্গকে ধরে এবং এতে তাকে কারাগারে রাখে। দৃশ্যত, তিনি পাগড়ি তৈরি একটি দড়ি ব্যবহার করে পালিয়ে যেতে পরিচালিত।
দাশস্বামী ঘাট
দাসসামঘাট ঘাটের কর্মকাণ্ড এবং বারানসির শীর্ষ আকর্ষণ। প্রাচীনতম এবং পবিত্রতম বারাণসী ঘাটের একটি, যেখানেই সন্ধ্যায় বিখ্যাত গঙ্গা আড়টি অনুষ্ঠিত হয়। হিন্দু পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, ভগবান ব্রহ্মা প্রভু শিবকে স্বাগত জানানোর জন্য ঘাট তৈরি করেছিলেন। বিশ্বাস করা হয় যে, ভগবান ব্রহ্ম একটি পবিত্র আগুনের সামনে একটি বিশেষ ঘোড়া উৎসর্গ অনুষ্ঠান করেছেন। চলমান ক্রনিকল, তীর্থযাত্রীদের ধ্রুবক প্রবাহ, হিন্দু যাজক, ফুল বিক্রেতারা এবং ভিক্ষুকদের ভোরের সকাল থেকে শোষণ করা হয়। এটা বসতে এবং ঘন্টার জন্য ঘড়ি, এবং বিরক্ত না। ঘাটের আশেপাশে একটি হাট বাজারও রয়েছে।
দারভাঙ্গা ঘাট
দারভাঙ্গা ঘাট একটি আলোকচিত্রীয় প্রিয়! এটি সবচেয়ে চাক্ষুষ আকর্ষণীয়, এবং স্থাপত্যিকভাবে চিত্তাকর্ষক, ghats এক। এটির মধ্যে একটি স্থিতিশীল প্রাসাদ হোটেল রয়েছে যা আপনি থাকতে পারেন। এটি 1900 এর দশকে বিহারের রাজকীয় পরিবার দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। এটির সাথে মুন্সি ঘাট, 1 9 1২ সালে সমাধারা নারায়ণ মুন্সি, দারভাঙ্গা রাজ্যের অর্থমন্ত্রী দ্বারা নির্মিত।
সিন্ধিয়া ঘাট
সিন্ধিয়া ঘাটটি বেশিরভাগ সুন্দর এবং শান্তিপূর্ণ জায়গা, কাছাকাছি মানিকর্ণিকা ঘাটের (জ্বলন্ত ঘাট) কোনও গম্ভীরতা নেই। বিশেষ সুদটি পানির প্রান্তে আংশিকভাবে নিমজ্জিত শিব মন্দির। 1830 খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ঘাট নির্মাণের সময় এটি হ্রাস পায়। ঘাটের উপরে সমুদ্রপথের সংকীর্ণ রাস্তার পাশাপাশি অনেকগুলি বারান্দার মন্দিরও লুকিয়ে থাকে। এই এলাকাটিকে সিধা অঞ্চল বলা হয় এবং এটি প্রচুর তীর্থযাত্রীদের আকর্ষণ করে।
ম্যান মন্দির ঘাট
আরেকটি পুরনো বারান্দা ঘাট, ম্যান মন্দির ঘাট তার সূক্ষ্ম রাজপুত্র স্থাপত্যের জন্য উল্লেখযোগ্য। জয়পুরের রাজপুত মহারাজা মান সিং 1600 খ্রিস্টাব্দে তাঁর প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। 1730-এর দশকে সাওয়াই জয় সিং ২ এর একটি অতিরিক্ত আকর্ষণ, উপগ্রহটি যোগ করা হয়েছিল। জ্যোতির্বিজ্ঞান যন্ত্র এখনও ভাল অবস্থানে রয়েছে এবং এটি তাদের নজরে নেওয়া সম্ভব। গঙ্গা নদী উভয় তীরে চমত্কার দৃশ্য জন্য প্রশস্ত ছাদ পর্যন্ত মাথা।
ভনসালে ঘাট
1780 খ্রিস্টাব্দে নাগপুরের মারাঠা রাজা ভোঁসালে নির্মিত ভানসালে ঘাটটি বিশেষভাবে নির্মিত। এটি শীর্ষস্থানীয় শৈল্পিক জানালাগুলির সাথে একটি বড় পাথর ভবন এবং তিনটি ঐতিহ্য মন্দির-লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দির, যমেশ্বর মন্দির এবং যমাদিত্য মন্দির। ২013 সালে ঘাট বিক্রির ঘটনায় রাজকীয় পরিবারকে প্রতারণার মামলায় জড়িত থাকার সাথে সাথে এই ঘাট ঘিরে বেশ কিছু বিতর্ক রয়েছে।
মানিকর্ণিকা ঘাট
সবচেয়ে মুখোমুখি ঘাট, মানিকর্ণিকা (যা কেবল জ্বলন্ত ঘাট হিসাবেও পরিচিত) সেই স্থান যেখানে বেশিরভাগ মৃতদেহই বারাণসীতে সমাহিত করা হয়। হিন্দুরা বিশ্বাস করে যে এটি তাদের মৃত্যু ও পুনর্জন্মের চক্র থেকে মুক্ত করবে। প্রকৃতপক্ষে, আপনি মানিকর্ণিকা ঘাটের মুখোমুখি হয়ে মুখ খুলবেন। অগ্ন্যুৎপাতের লম্বা লাইনগুলি উপকূলের উপরিভাগ এবং মৃতদেহগুলি ক্রমাগত মৃতদেহের প্রবাহের সাথে পুড়িয়ে দেয়, প্রত্যেকে কাপড়ের মধ্যে আবৃত থাকে এবং অস্থির প্রসারিতকারীর উপর দিয়ে লাইনগুলি চালায়। doms (অশিক্ষিতদের একটি জাত যা লাশ পরিচালনা করে এবং জ্বলন্ত ঘাটের তত্ত্বাবধান করে)। আপনি যদি অদ্ভুত এবং সাহসী বোধ করেন তবে শ্মশানগুলি ফি দেওয়ার জন্য এটি দেখা সম্ভব। আশেপাশের বাড়ির উপরের মেঝেতে আপনাকে নেতৃত্ব দেবে এমন অনেক পুরোহিত বা গাইড রয়েছে। আপনি আপত্তিজনকভাবে উচ্চ পরিমাণ অর্থের জন্য দাবিতে আলোচনা এবং দিতে না নিশ্চিত করুন। আপনি এই অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ শিক্ষা এবং হেরিটেজ ওয়াক ওয়ারানসি দ্বারা প্রদত্ত হাঁটার সফরে এবং বারাণসী ওয়াক্স দ্বারা প্রদত্ত হাঁটার সফরে মৃত্যু ও পুনর্জন্মের উৎসাহিত বার্ন সম্পর্কে আরও জানতে পারেন।
