6 হাঁটার সফরে শিমলা ভ্রমণের জন্য ঐতিহাসিক স্থান

ভাইসregal লজ (রাষ্ট্রপতি निवास)

ওবরেই গ্রুপ ভারতের সেরা বিলাসবহুল হোটেলগুলির মধ্যে পরিচিত, এবং এটি সমস্ত মলম রোডে শিমলা শহরের সেসিলে শুরু হয়। শিমলা অন্যান্য বিশিষ্ট ঐতিহাসিক ভবন হিসাবে, তার ইতিহাস উল্লেখযোগ্য।

হোটেলটি মূলত একটি স্বতন্ত্র একক স্টোরেড বাড়ি যা তন্দ্রিল কুটির নামে 1868 সালে নির্মিত। এটি 1883 সালে শিমলা আসার সময় বিখ্যাত লেখক রুডয়ার্ড কিপলিং কর্তৃক দখল করে নেয় এবং পরবর্তীতে 190২ সালে একটি হোটেল হিসেবে গড়ে ওঠে। ফ্যালেটি এর সেচিল হোটেলে এটি ছিল এশিয়ার একটি ল্যান্ডমার্ক এবং "পূর্বের সেরা হোটেল" হিসাবে পরিচিত।

ওবরেই গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা, দেরী রায় বাহাদুর মোহন সিং ওবরেই 19২২ সালে চাকরি ও তার ভাগ্য সন্ধানে নিদারুণ হয়েছিলেন। স্পষ্টতই, তাকে হোটেল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। যাইহোক, ছেড়ে দেওয়ার পরিবর্তে, তিনি জেনারেল ম্যানেজারের আগমন না হওয়া পর্যন্ত অনেক ঘন্টা অপেক্ষা করেছিলেন এবং তারপর তাকে চাকরির জন্য জিজ্ঞাসা করেছিলেন। মহাপরিচালক তাঁকে চমৎকার সাজসজ্জার কারণে একটি ফ্রন্ট ডেস্ক ক্লার্ক হিসেবে নিযুক্ত করেছিলেন।

জনাব ওবাইও পদক পেয়েছেন, সততা, কঠোর পরিশ্রম এবং চিত্তাকর্ষক ব্যবসায়িক দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। কিছুদিনের জন্য ক্লার্কেস হোটেল পরিচালনার পর, ইংরেজ মালিক তার কর্মক্ষমতা নিয়ে খুব খুশি হন যে 1934 সালে ইংল্যান্ডে ফিরে আসার সময় তিনি হোটেলটি বিক্রি করেছিলেন। পরে, ওবেরিই সেসিলের মালিক অ্যাসোসিয়েটেড হোটেল অফ ইন্ডিয়াতে শেয়ার কিনেছিলেন। 1944 সালে তিনি কোম্পানির নিয়ন্ত্রণমূলক আগ্রহ অর্জন করেন এবং দেশের সেরা হোটেল চেইন চালানোর জন্য প্রথম ভারতীয় হয়ে ওঠে।

1984 সালে ব্যাপক সংস্কারের জন্য বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে, সেচিল 1997 সালে আবার চালু হয়। এর বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি হল শিমলার একমাত্র তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত সুইমিং পুল, যার মধ্যে রয়েছে দুর্দান্ত উপত্যকা দৃশ্য।

হিমাচল প্রদেশের আইন পরিষদ (বিধানসভা)

হিমালয় প্রদেশের আইন পরিষদ কাউন্সিল চেম্বার নামে পরিচিত। ব্রিটিশদের দ্বারা নির্মিত শেষ গুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলির মধ্যে একটি, এটি সম্পূর্ণ এবং 1925 সালে উদ্বোধন করা হয়।

ভারত স্বাধীনতার পর ভবনটি বেশ কয়েকবার হাত পরিবর্তন করে, এবং এটির অংশ এমনকি অল ইন্ডিয়া রেডিওটি মিটমাট করার জন্যও ব্যবহৃত হয়। আইনশৃঙ্খলা পুনরুজ্জীবিত হলে এটি 1963 সালে তার আসল ফাংশনে পুনরুদ্ধার করা হয়।

অনাদেল গ্রাউন্ড

এই চিত্রশিল্পীটি মূলত শিম্পাঞ্জির ব্রিটিশ জনসংখ্যার সামাজিক খেলার মাঠ ছিল। এটি 1830 সালে অস্তিত্ব লাভ করেছিল, যখন প্রায় 600-800 ব্রিটিশ শিম্পাঞ্জীরা শিমলাতে বসবাস করতেন এবং সেখানেই তারা তাদের সর্বজনীন ঘটনা পালন করেছিল।

ক্যাপ্টেন কেনেডি, যিনি সিমলাতে প্রথম দ্বৈত গল্পের ঘর 19২২ সালে নির্মিত, আন্নাদালে (এখন সাধারণভাবে অ্যানান্দালে হিসাবে ভুল বানানো হয়েছে) নামকরণ করা হয়। দৃশ্যত, আনা তার যুবককে আকৃষ্ট করে এমন একটি যুবতী নামটির নাম। "ডেল" মানে "উপত্যকা"।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন প্রশিক্ষণ শিবিরের জন্য 1941 সালে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে ভূমি দেওয়া হয়। তবে, 198২ সালে সেনাবাহিনীর ইজারা মেয়াদ শেষ হওয়ার পর হিমালয় প্রদেশ রাজ্য সরকার ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর মধ্যে স্থল নিয়ন্ত্রণ নিয়ন্ত্রণের গুরুতর বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এই দিন, আনাদালে একটি সেনা যাদুঘর (সোমবার বন্ধ), গলফ কোর্স এবং হেলিপ্যাড রয়েছে।

শিমলা রেলওয়ে বোর্ড ভবন

1896 সালে নির্মিত শিমলা রেলওয়ে বোর্ড ভবনটি ভারতের প্রথম ধরনের ছিল। প্রধানত ঢালাই লোহা এবং ইস্পাত বাইরে তৈরি, এটি আগুন প্রতিরোধী হতে ডিজাইন করা হয়েছে। এই সামগ্রীটি স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো থেকে আমদানি করা হয়েছিল এবং বম্বে (মুম্বাই) এর রিচার্ডসন এবং ক্রুডাস দ্বারা সংগৃহীত হয়েছিল।

২001 সালের ফেব্রুয়ারিতে উপরের তলদেশে একটি অগ্নিকাণ্ড ছড়িয়ে পড়ে এবং এর কাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত না হওয়ার কারণে ভবনটির নিরাপত্তা-ভিত্তিক স্থাপত্যটি তার উদ্দেশ্য পূরণ করে।

এই ভবনটি বর্তমানে পুলিশ বিভাগসহ অনেক সরকারি অফিস রয়েছে।

শিমলা মুখ্য স্কয়ার

শিমলা শাখার কেন্দ্রস্থলটি প্রধান বর্গক্ষেত্র যেখানে শিমলা গ্রীষ্ম উৎসব জুনে অনুষ্ঠিত হয়। 1960 সাল থেকে এটি নিয়মিত ঘটনা হয়েছে।

এলাকায় সবচেয়ে স্বীকৃত ল্যান্ডমার্ক ক্রিম-রঙ্গিন খ্রিস্ট চার্চ। এটি এলিজাবেথ নিও-গোথিক শৈলীতে নির্মিত হয়েছিল এবং 1857 সালে এটি সম্পন্ন হয়। এটি উত্তর ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীনতম গির্জা, যার মধ্যে প্রাচীনতম সেন্ট জনস মীরুত (18২1 সালে সম্পন্ন) ছিল। গির্জার দাগযুক্ত কাচের জানালাগুলি রুমডায়্ড কিপলিংয়ের পিতার আমন্ত্রণে ডিজাইন করা হয়েছিল, যিনি প্রশংসিত শিল্প শিক্ষক এবং চিত্রশিল্পী ছিলেন।

পাশাপাশি পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় গ্রন্থাগারটি তার মক টিউডার আর্কিটেকচার, ব্যান্ডস্ট্যান্ড, গাইটি থিয়েটার, টাউন হল এবং স্ক্যান্ডাল পয়েন্টের সাথে রয়েছে।